আমাদের সবার কম বেশি গ্যাস্ট্রিক হয় কিন্তু আমরা জানিনা কিভাবে গ্যাস্ট্রিক দূর করবো বা গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায় কি?সে বিষয় নিয়ে ব্যাখ্যার সাথে আলোচনা করা হয়েছে।
উইকিপিডিয়ার মতে গ্যাস্ট্রিক বা গ্যাস্ট্রাইটিস ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, পরজীবী এবং ছত্রাকের দ্বারা সংক্রমণের কারণ হতে পারে। তবে সাধারণত ভাইরাসের মাধ্যমেই গ্যাস্ট্রাইটিস এর সংক্রমণ হয় । শিশুদের মধ্যে রোটা ভাইরাসটি গুরুতর সব রোগের কারণ। প্রাপ্তবয়স্কদের রোগের কারণ হিসেবে নোরোভিরাস এবং ক্যাম্পাইলোব্যাক্টারকেই দায়ী করা হয়।
অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, দূষিত জল পান করা বা সংক্রমিত ব্যক্তির সাথে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগের মাধ্যমে ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করতে পারে। সাধারণত রোগ নির্ণয় করার জন্য কোন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন হয় না।অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম না করা
এবং কায়িক শ্রমে অনভ্যস্তদের মধ্যে পেটের ব্যাথা, ফোলাভাব, অস্বস্তিবোধ তথা গ্যাস্ট্রিকজনিত সমস্যাগুলো বেশি দেখা যায়। অনেক গবেষনায় দেখা যায় গ্যাস্ট্রিকের কারনে মুখে ব্রনের সমস্যা দেখা যায়।
গ্যাস্ট্রিকের কারণে হজমজনিত সমস্যা, পেট ফেঁপে থাকে যার কারণে পরিপাকক্রিয়ায় সমস্যা দেখা যায়। বিশেষজ্ঞরা বলেন, এসব সমস্যার অন্যতম কারণ হলো বেশি খাওয়া, খুব দ্রুত খাওয়া এবং অস্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ।মনে রাখবেন গ্যাস্ট্রিকের কারণে আপনার পেট মোটা হওয়াতে আপনার লিঙ্গ ছোট হতে পারে বা ছোট দেখা যেতে পারে। লিঙ্গ বড়ো করতে পড়ুন>
গ্যাস্ট্রিকজনিত সমস্যাগুলো কম-বেশি সবারই হয়। গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণগুলো হল পেটে জ্বালা-পোড়া করা, বদহজম, বমি বমি ভাব, বমি করা, পেটে ক্ষুধা, ক্ষুধা হ্রাস পাওয়া, খাওয়ার পর উপরের পেট বেশি ভরে গিয়েছে অনুভূতি হওয়া এমনকি আপনার স্কিনেও সমস্যা হতে পারে ইত্যাদি।
খাবার সময়মতো খাওয়া হয়না, বাইরের ভাজা-পোড়া বেশি খাওয়া, জাঙ্কফুড খাওয়া, পরিমাণ মতো পানি না খাওয়া এবং মুখ তৈলাক্ত হতে পারে ইত্যাদি কারণে গ্যাস্ট্রিক এর সমস্যা দেখা দেয়।
খাওয়ার সময় বা তরল কোনো কিছু পান করার সময় আমাদের শরীরে অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন প্রবেশ করে। আবার আমাদের পরিপাকতন্ত্রে খাদ্য হজম হওয়ার সময় হাইড্রোজেন, মিথেন বা কার্বন-ডাই অক্সাইডের মতো গ্যাস নির্গত হয়ে পেটে জমা হয়। আর এগুলোর কারণেই সৃষ্টি হয় গ্যাস্ট্রিকের।
আবার কিছু উচ্চ ফাইবারযুক্ত ও আঁশযুক্ত খাবার এবং শাকসবজি খেলে সেগুলোর সবটা আমাদের পাকস্থলী হজম করতে পারে না। এর কারণেও পেটে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয়ে থাকে। কিন্তু এ সমস্যার সমাধান আপনি নিজেই করতে পারেন ঘরেই এবং সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়েই। গ্যাস্ট্রিকের হাত থেকে নিস্তার পেতে জেনে রাখুন কিছু ঘরোয়া উপায়
গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায়
গ্যাস্ট্রিক ছোট বড়ো এখন সবার মাজেই দেখা যায়। কারো কম কারো বেশি। শেষমেষ এটা পেপটিক আলসার ডিজিজে রুপান্তর হয়ে যায় যা খুবি মারাত্মক। তাই আমাদের প্রথম থেকেই নিজেকে এবং সন্তানদেরকে সুরক্ষায় রাখতে হবে।আমাদের গ্যাস্ট্রিকের কারনে বুকে ব্যথা হয়।বুকের ব্যথা দূর করার উপায়
গ্যাস্ট্রিক কি ?
গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায় জানার আগে আমাদের জানতে হবে গ্যাস্ট্রিক কি। কারন আমাদের বুকে বা পেটে অনেক ধরনের ব্যাথা হয়। তাই আগে আমাদের গ্যাস্ট্রিক কি? কি কারনে হয় এবং গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা কোথায় হয়? তা জানতে হবে তারপর তার প্রতিকার সম্পর্কে জানবো। কেননা পেটের যেকোনো সমস্যাকে সাধারণ মানুষ গ্যাস্ট্রিক বলে অবহিত করলেও গ্যাস্ট্রিক বলতে চিকিৎসাশাস্ত্রে কিছু নেই ।তবে যে জিনিসটিকে গ্যাস্ট্রিক বলা হয় তার প্রকৃত নাম হচ্ছে পেপটিক আলসার ডিজিজ বা পিইউডি । আর যদি
- পাকস্থলী
- ডিওডেনাম
- ইসোফেগাস
উপরে উল্লেখিত তিনটি জায়গায় এসিডের কারণে ক্ষত হয় এটাকে বলে পেপটিক আলসার ডিজিজ এবং এটাই সাধারণ মানুষ বলে থাকে গ্যাস্ট্রিক ।সাধারণত পেটে যে গ্যাস আটকিয়ে থাকে তাই গ্যাস্ট্রিক। আটকে থাকা গ্যাস থেকে মুক্তির জন্য কিছু ঘরোয়া প্রতিকার অন্যদের তুলনায় কিছু লোকের জন্য ভাল কাজ করে। আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো এবং দ্রুততম কী কাজ করে তা দেখার জন্য আপনাকে পরীক্ষা করতে হতে পারে। এই ঘরোয়া প্রতিকারের পেছনের বেশিরভাগ প্রমাণই উপাখ্যানমূলক।
গ্যাস্ট্রিক কেন হয় ?
সঠিক নিয়মে খাবার না খাওয়া, স্বাস্থ্যের প্রতি অসচেতনতা গ্যাস্ট্রিক হওয়ার মূল কারণ । কেননা ভাজা-পোড়া, তেল জাতীয় জিনিস ক্ষতিকর খাওয়া জেনেও সবাই নিয়মিত এগুলো খায় । খেতে ভালোবাসে । আর এগুলোই ধীরে ধীরে গ্যাস্ট্রিক বা পেপটিক আলসার ডিজিজে রূপান্তরিত হয় ।
গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা কোথায় হয়?
গ্যাস্ট্রিক এর ব্যাথা কোথায় কোথায় হয় সে জায়গাগুলো।গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা সচরাচর পেটের উপরিভাগে হয়। বুকের মাঝখানে, ডানপাশে এমনকি বামপাশে পর্যন্ত হতে পারে। ব্যথার অনুভূতি সবার ক্ষেত্রে এক হয় না। গ্যাস্ট্রিকের ব্যথাকে অনেকে হার্টের ব্যথা মনে করে ভুল করে। গ্যাস্ট্রিক আলসারের ক্ষেত্রে কোন কিছু খেলে ব্যথা বেড়ে যায়। কিন্তু ডিওডেনাল আলসারের ক্ষেত্রে খালি পেটে ব্যথা বাড়ে। যাইহোক, গ্যাস্ট্রিকের তীব্র ব্যথা হলে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।
অতিরিক্ত গ্যাসের সাধারণ কারণ
- হজম
- খাদ্য অসহিষ্ণুতা
- ব্যাকটেরিয়া অতিরিক্ত বৃদ্ধি
- কোষ্ঠকাঠিন্য
- জীবনযাত্রার আচরণ, যেমন চুইংগাম, অতিরিক্ত খাওয়া এবং ধূমপান
অন্যান্য কারণ যা অতিরিক্ত গ্যাসের কারণ হতে পারে
- নির্দিষ্ট ওষুধ, যেমন ওটিসি ঠান্ডা ওষুধ
- ফাইবার সম্পূরক যা সাইলিয়াম ধারণ করে
- কৃত্রিম চিনির বিকল্প, যেমন সরবিটল, ম্যানিটল এবং জাইলিটল
- শ্বাসাঘাত
জানুনঃ স্কিন সাইন ক্রিম এর ব্যবহার USES OF SKINSHINE CREAM
গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণ ও প্রতিকার
গ্যাস্ট্রিক এর লক্ষণ কি?
আমাদের গ্যাস্ট্রিক কিছু লক্ষ্যন আছে যা দ্বারা আমরা সহজেই বুজতে পারবো আমাদের গ্যাস্ট্রিক কি না।কিছু অবস্থার কারণে অতিরিক্ত গ্যাস হতে পারে। এগুলোর যে কোনটি আপনাদের মধ্যে পাওয়া গেলে বুঝে নিবেন আপনারা গ্যাস্ট্রিকে আক্রান্ত । তা হলোঃ-
গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণ সমূহ
- পাকস্থলী ও অন্ত্রের প্রদাহ
- ল্যাকটোজ অসহিষ্ণুতা
- Celiac রোগ
- ক্রোনের রোগ
- ডায়াবেটিস
- পাকস্থলীর ক্ষত
- বিরক্তিকর পেটের সমস্যা
- পেটে জ্বালা-পোড়া করা ।
- ওবদহজম হওয়া ।
- বমি বমি ভাব ।
- বমি করা ।
- ক্ষুধা হ্রাস পাওয়া ।
- পেট চিনচিন করা ।
- অল্পতেই পেট ভরার অনুভূতি হওয়া ইত্যাদি ।
জানুনঃ বীর্য | সংজ্ঞা, বৈশিষ্ট্য, এবং কিভাবে বীর্য উৎপাদন হয় 2022
গ্যাস্ট্রিক থেকে মুক্তির উপায়
গ্যাস্ট্রিক হলে করনীয়-প্রায়শই, আপনি যা খান তার কারণে আপনার গ্যাস হয়। খাদ্য হজম হয় প্রাথমিকভাবে আপনার ছোট অন্ত্রে। যা হজম না হয় তা হজমের অংশ হিসাবে ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক এবং খামির দিয়ে আপনার কোলনে গাঁজন করা হয়। এই প্রক্রিয়াটি মিথেন এবং হাইড্রোজেন তৈরি করে, যা ফ্ল্যাটাস হিসাবে বহিষ্কৃত হয়।
অনেক লোকের জন্য, খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করা গ্যাস এবং এর সহগামী উপসর্গগুলি উপশম করার জন্য যথেষ্ট। কোন খাবারগুলি আপনাকে গ্যাস দিচ্ছে তা নির্ধারণ করার একটি উপায় হল একটি খাদ্য ডায়েরি রাখা। সাধারণ অপরাধীদের অন্তর্ভুক্ত:
- আদা
- দই
- রসুন
- পুদিনা পাতার পানি
- উচ্চ ফাইবার খাদ্য
- উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার
- ভাজা বা মশলাদার খাবার
- কার্বনেটেড পানীয়
- কৃত্রিম উপাদানগুলি সাধারণত কম-কার্বোহাইড্রেট এবং চিনি-মুক্ত পণ্যগুলিতে পাওয়া যায়, যেমন চিনির অ্যালকোহল, সরবিটল এবং ম্যাল্টিটল
- মটরশুটি এবং মসুর ডাল
- ক্রুসিফেরাস শাকসবজি, যেমন ব্রাসেলস স্প্রাউট, ফুলকপি এবং ব্রকলি
- পানি
- শসা
- দারুচিনি
- আলুর রস
পরুনঃ ফ্রিল্যান্সিং কি? কিভাবে করে? কাজ সমূহ কি? বিস্তারিত জেনেনিন 2022
গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায় বিস্তারিত
গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায় এ আদা

গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায় এ আদা গ্যাস্ট্রিক এঁর জন্য উপকারী। এ ক্ষেত্রে খুবই কার্যকরী আদা, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদানসমৃদ্ধ খাবার। পেট ফাঁপা ও পেটে গ্যাস হলে আদা কুচি কুচি করে লবণ দিয়ে খান, দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্যাসের সমস্যা ভালো হবে।
গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায় এ দই

দই গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায়। দইয়ে ল্যাকটোব্যাকিলাস, অ্যাসিডোফিলাস ও বিফিডাসের মতো নানা ধরনের উপকারী ব্যাকটেরিয়া থাকে। এই সকল উপকারী ব্যাকটেরিয়া দ্রুত খাবার হজমে সাহায্য করে সেই সাথে খারাপ ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে এবং আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করে। দই খেলে খাবার হজম হয় এবং এটা কার্যকারী।
গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায় এ রসুন

অ্যাসিডিটির সমস্যা হ্রাস করতে রসুনের কোনো বিকল্প হয় না বললেই চলে। এক্ষেত্রে এক কোয়া রসুন খেয়ে ফেললেই স্টমাকে অ্যাসিড ক্ষরণের মাত্রা স্বাভাবিক হতে শুরু করে। ফলে গ্যাস সংক্রান্ত বিভিন্ন উপসর্গ ধীরে ধীরে কমে যেতে শুরু করে।
পরুনঃ মোটা হওয়ার সহজ উপায়গুলো কি কি জেনেনিন 2022
গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায় এ পুদিনা পাতার পানি
পুদিনা পাতা হলো গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায় করার একটি অন্যতম উপায়।পুদিনা পাতা গরম পানিতে ফুটিয়ে খেলে পেট ফাঁপা, বমিভাব দূর করতে সাহায্য করে।
গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায় পানির ভূমিকা

পানি পানের সুফলের কথা সবাই জানেন। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে দুই গ্লাস করে পানি পান করবেন, দেখবেন সারাদিন আর গ্যাস্ট্রিকের যন্ত্রণা সহ্য করতে হবে না। কারণ পানি হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। তাছাড়া পানি পরিপাকতন্ত্র পরিষ্কার রাখতেও কাজ করে।
পেঁপের উপকার

গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায় এ পেঁপে অনেক উপকারি। পেঁপেতে রয়েছে পেপেইন নামক এনজাইম যা হজমশক্তি বাড়ায়। তাই নিয়মিত পেঁপে খাওয়ার অভ্যাস করলে গ্যাসের সমস্যা কমতে থাকবে।
কলার উপকার

যারা বেশি করে লবণ খান, তাদের গ্যাস ও হজমে সমস্যা হতে পারে। কলায় যে পটাশিয়াম থাকে, তাতে শরীরের সোডিয়াম ও পটাশিয়ামের ভারসাম্য বজায় থাকে। কলা হজমে সাহায্য করে। দেহ থেকে দূষিত পদার্থ দূর করে দেয়।
শসা

শসা পেট ঠাণ্ডা রাখতে এবং চর্বি কমাতে অনেক বেশি কার্যকরী। এতে রয়েছে ফ্লেভানয়েড ও অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা পেটে গ্যাসের সমস্যা কমায়। শষা খেলে আপনি চিকন ও হবেন এবং আপনি কিছুটা লম্বা হবেন।
পরুনঃ টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে
আপেল সিডার ভিনেগার
গ্যাসের সমস্যা দূর করতে অনেকেই আপেল সিডার ভিনেগার খেয়ে থাকেন। আর এটি কার্যকরীও অনেক। এ জন্য খাওয়ার আগে পানি বা চায়ের সঙ্গে এক টেবিল চামচ আপেল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে পান করুন, তা হলেই পাবেন উপকার। এটি নিয়মিত দিনে তিনবার পান করলে অনেক ভালো ফল মেলে।
দারুচিনি

গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায় এ অনেক কার্যকর হচ্ছে দারুচিনি। এ ছাড়া এটি পেটের ব্যথা কমাতেও অনেক ভালো কাজ করে। দারুচিনি পানিতে ফুটিয়ে সেই পানি কুসুম গরম অবস্থায় খেতে পারেন। অথবা চায়ে বা দুধে দারুচিনির গুঁড়া মিশিয়ে পান করতে পারেন। এতেই পাবেন উপকার।
এই উপায়গুলো নিয়মিত মেনে চললে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। অবশ্যই সেই সাথে খাবারে অনিয়ম ও তৈলাক্ত ভাজা পোড়া জাতীয় খাবার খাওয়া বন্ধ করতে হবে।
আলুর রস
গ্যাস্ট্রিক সমস্যা রোধ করার অন্যতম ভাল উপায় হল আলুর রস। আলুর অ্যালকালাইন উপাদান গ্যাস্ট্রিক সমস্যার লক্ষণগুলো রোধ করে থাকে।
একটি বা দুটো আলু নিয়ে গ্রেট করে নিন। এর গ্রেট করা আলু থেকে রস বের করে নিন। এরপর আলুর রসের সাথে গরম পানি মিশিয়ে নিন। এই পানীয় দিনে ৩ বার পান করুন। প্রতি বেলায় খাবার ৩০ মিনিট আগে খেয়ে নিন আলুর রস। তবে অন্তত ২ সপ্তাহ পান করুন এই পানীয়। আলু খেলে মানুষ মোটাও হয়ে থাকে। জানুন কিভাবে সহজে মোটা হবেন>
এই উপায়গুলো নিয়মিত মেনে চললে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। অবশ্যই সেই সাথে খাবারে অনিয়ম ও তৈলাক্ত ভাজা পোড়া জাতীয় খাবার খাওয়া বন্ধ করতে হবে।
আপনার জন্যঃ
- মুখ ফর্সা করার উপায় 2022:৮টি স্কিন সাদা করার ক্রিম
- যে কারনে রক্তশূন্যতা দেখা দেয় রক্তশূন্যতা দূর করার উপায় 2022
- লম্বা হওয়ার শেষ বয়স কত । কিভাবে লম্বা হওয়া যায় জেনেনিন
- তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ত এবং তাহাজ্জুত নামাজের নিয়ম tahajjud namaz
গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায়,গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায্গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায়,গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায়